ছবি:দ্যা মাইনিচি
জীবাশ্ম জ্বালানি বন্ধের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে জি-৭-এর জ্বালানি ও জলবায়ুবিষয়ক মন্ত্রীরা।আজ রবিবার বৈশ্বিক উষ্ণায়ন প্রতিরোধে ২০৫০ সালের শেষ নাগাদ জীবাশ্ম জ্বালানি বন্ধের এই প্রতিশ্রুতি দিয়েছে জি-৭ ভুক্ত দেশগুলো পরিবেশ ও জ্বালানি মন্ত্রীরা।পাশাপাশি তাদের দুই দিনের আলোচনা শেষ হওয়ার পরে কয়লা বিদ্যুৎ ব্যবহার বন্ধের জন্য একটি সুস্পষ্ট সময়সীমা নির্ধারণ করতে ব্যর্থ হয়েছে জি-৭।
জাপানের অর্থনীতি, বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রী ইয়াসুতোশি নিশিমুরা এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন,জাপানের অবিচ্ছিন্ন জীবাশ্ম জ্বালানির মধ্যে গ্যাস, তেল এবং কয়লা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। জি-৭ এর সাথে প্রথমবারের মতো বিদ্যুৎ খাতে কার্বন নিঃসরণ বন্ধ করা আমাদের প্রধান লক্ষ্য এবং তা অর্জনে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলে জানান নিশিমুরা।
বৈঠকের পরে জারি করা এক যৌথ বিবৃতিতে ২০৩৫ সালের শেষ নাগাদ বিদ্যুৎ খাতকে সম্পূর্ণ ডিকার্বনাইজ করার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন জি-৭-এর জ্বালানি ও জলবায়ুবিষয়ক মন্ত্রীরা।
জি-৭-এর জ্বালানি ও জলবায়ুবিষয়ক মন্ত্রীরা বিবৃতিতে আরও বলেছেন,২০৩৫ সালের মধ্যে বা তার আগে জি-৭- ভুক্ত দেশগুলো গাড়ির স্টক থেকে কার্বন ডাই অক্সাইড নির্গমনকে ন্যূনতম ৫০ শতাংশ কমাতে যা ২০০০ সালে নির্গমনের মাত্রার তুলনায় অর্ধেক হবে।
উল্লেখ্য,জাপান ছাড়া জি-৭ অন্যান্য সদস্য দেশগুলো হলো-ব্রিটেন, কানাডা, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন।
আর সি