জাপানে টানা ১২ মাসের মতো গৃহস্থালি ব্যয় নিম্নমুখী। চলতি বছরের জুলাইয়ে ব্যয় সংকুচিত হয়েছে ৫ শতাংশ, যা দুই বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ পতন। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণেই প্রভাবিত হয়েছে মানুষের ব্যয় সূচক।
সরকারি প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, দুই বা ততোধিক পরিবারের সদস্য গড়ে ১ হাজার ৯০০ ডলার ব্যয় করেছেন। শিক্ষা খাতে ব্যয় কমেছে ১৯ দশমিক ৮ শতাংশ। গৃহস্থালি ব্যয়ের এক-তৃতীয়াংশ হিস্যাই দখল করে আছে খাদ্যপণ্য। খাদ্যপণ্যে ব্যয় কমেছে ২ দশমিক ৮ শতাংশ।
বিশেষ করে মাছ ও মাংসের দাম নাগালের বাইরে চলে যাওয়ায় প্রভাবিত হয়েছে ভোক্তা চাহিদা। স্বাস্থ্য খাতে বিশেষ করে মাস্ক ও থার্মোমিটারের চাহিদা কমতে শুরু করেছে মহামারী-পরবর্তী সময়ে।
সরকারি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মূল্যস্ফীতি প্রভাব ফেলতে শুরু করেছে জনজীবনে। তবে পর্যটন খাতে ব্যয় বেড়েছে ৭ দশমিক ৭ শতাংশ। মহামারীর বিধিনিষেধ সরিয়ে নেয়ার পর মানুষ ভ্রমণের প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠছে। দ্য মাইনিচি
এম কে এম