বসন্তে গাছে গাছে নতুন পত্রপল্লবে রোদের উঁকিঝুকি, বাতাসের আদ্রতাও কমের দিকে। এ সময় শরীর ও ত্বকে নানান সমস্যা দেখা দেয়। বিশেষ করে র্যাশ ও ব্রণের মতো সমস্যার সম্মুখীন হয় ত্বক। আর তাই এই সময়ে ত্বকের যত্ন নিতে প্রয়োজন এসেনশিয়াল অয়েলের। এই তেল ত্বকের ওপর বাড়তি কোনো প্রভাব ফেলে না।
বর্তমানে নানান কারণে এসেনশিয়াল অয়েলের ব্যবহার খুবই বৃদ্ধি পেয়েছে। ফল, সবজি, গাছের পাতা বা কাণ্ড, বীজ কিংবা শিকড় থেকে নির্যাস বের করে যে তেল তৈরি করা হয়, সেটিই এসেনশিয়াল অয়েল। প্রাকৃতিক এই তেল যেমন কেমিক্যাল ফ্রি, তেমনি গুণমানেও বেশ ভালো। তবে এসেনশিয়াল অয়েল ব্যবহারের আগে মাথায় রাখতে হবে, এটি সরাসরি ব্যবহার করা উচিত নয় বিশেষ করে যাদের অ্যালার্জি রয়েছে বা খুবই সেনসিটিভ স্কিন।
জেনে নিন বসন্তে ত্বকের যত্ন নিতে কোন তিনটি এসেনশিয়াল অয়েলের ওপর ভরসা রাখবেন-
ক্যারট সিড অয়েল: ত্বকের কালো দাগ-ছোপ নিমেষে দূর করতে এই তেল অত্যন্ত সহায়ক। এ ছাড়াও এর অ্যান্টিফাঙ্গাল উপাদান ত্বকের অ্যালার্জি এবং এর ফলে সৃষ্ট ক্ষত সারাতে বেশ উপকারী।
ল্যাভেন্ডার এসেনশিয়াল অয়েল: এর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিবায়োটিক, অ্যান্টিসেপটিক এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট উপাদান। মৃত কোষ নির্মূল করে ত্বকে সজীব কোষের জন্ম দেয়। ত্বকের কোনও দাগ-ছোপ বা ব্রণের উন্মুক্ত গর্ত সারিয়ে তুলতেও সাহায্য করে এই তেল।
টি ট্রি অয়েল: অ্যান্টিসেপটিক ও অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট উপাদান সমৃদ্ধ টি ট্রি অয়েল ত্বকের সজীবতা বজায় রাখে। ব্রণ, ব্রণের ক্ষত, রোদে পোড়া ভাব কমাতেও এই তেল ব্যবহার করতে পারেন।
আর সি